SSC 2022 Biology Assignment Answer 11th Week – 1st and 2nd Paper PDF Download has published through the official website of DSHE. Here we have come up with 11th Week SSC Biology 1st and 2nd Paper Assignment Answer 2022. In the 11th Week of the assignment of SSC 2022, only 11th week assignment has given together. So you can easily get our SSC Biology Assignment 2022 for every weeks Answer from here. We have published your answer in the form of pictures and PDF file as well as text version. এসএসসি ২০২২ জীববিজ্ঞানের একাদশ সপ্তাহের এ্যাসাইনমেন্ট উত্তর।
SSC 2022 Biology Assignment Answer – 11th Week
Most of the students of the humanities group are looking for answers to SSC Assignment of economics subjects. In this post we have discussed in detail all the correct information about Class 10/SSC Exam 2022 Assignment step by step with examples. So by reading this post we will know all the information about to get your answer for the economics subject.
11th Week Assignment Task for SSC Candidates 2022
Students need to provide the answer the first and 11th week of Biology assignment as directed by the Department of Education for 4th Phase. Students have only one option in front of them and that is SSC Biology Assignment Answer Write the HSC students have the ability to solve any assignment. So, why aren’t they trying to create their own sample using our 11th week answer.
11th Week All Subject Assignment PDF Download
Question of 11th Week Assignment of Biology for SSC Exam 2022
11th Week Assignment Answer of Biology
জবা ফুলের পরাগায়ন
নিচে জবা ফুলের বিভিন্ন অংশ চিত্র সহ দেখানো হলোঃ
ফুলের বিভিন্ন অংশ
(a) পুষ্পাক্ষ (Thalmus) : পুষ্পাক্ষ সাধারণত গোলাকার এবং ফুলের বৃন্ডশীর্ষে অবস্থান করে। এর উপর বাকি চারটি স্তবক পরপর সাজানো থাকে।
(b) বৃতি (Calyx): ফুলের বাইরের স্তবককে বৃতি বলে। বৃতি খণ্ডিত না হলে সেটি যুক্তবৃত্তি, কিন্তু যখন এটি সম্পূর্ণরূপে খণ্ডিত হয়, তখন তাকে বিযুক্তবৃতি বলে। এর প্রতিটি খণ্ডকে বৃত্যাংশ বলে। সবুজ বৃতি খাদ্য প্রস্তুত কাজে অংশ নেয়। এদের প্রধান কাজ ফুলের ভিতরের অংশগুলোকে রোদ, বৃষ্টি এবং পোকার আক্রমণ থেকে রক্ষা করা। তবে যখন বৃতি রং-বেরঙের হয়, তখন তারা পরাগায়নে সাহায্য করে। অর্থাৎ পরাগায়নের মাধ্যম হিসেবে কাজ করে এমন পোকামাকড়, পশু, পাখি ইত্যাদিকে আকর্ষণ করে।
(c) দলমণ্ডল (Corolla): এটি বাইরের দিক থেকে দ্বিতীয় স্তবক। প্রতিটি খণ্ডকে দল বা পাপড়ি বলে। পাপড়িগুলি যুক্ত থাকলে যুক্তদল এবং আলাদা থাকলে বিযুক্তদল বলা হয়। পাপড়ি সাধারণত রঙিন হয়।
(d) পুংস্তবকঃক (Androecium): এটি ফুলের তৃতীয় স্তবক এবং একটি অত্যাবশ্যকীয় অংশ। এই ম্ভবকের প্রতিটি অংশকে পুংকেশর (stamen) বলে। একটি পুংস্তবকে এক বা একাধিক পুংকেশর থাকতে পারে। প্রতিটি পুংকেশরের দুইটি অংশ যথা-
পুংদণ্ড বা পরাগদণ্ড (filarment) এবং
পরাগধানী বা পরাগথলি (anther)।
পুংকেশরের দণ্ডের মতো অংশকে পুংদণ্ড এবং শীর্ষের থলির মতো অংশকে পরাগধানী বলে। পরাগধানী এবং পুংদন্ড সংযোগকারী অংশকে যোজনী বলে। পরাগধানীর মধ্যে মধ্যে পরাগ উৎপন্ন হয়।
এই পরাগরেণু অঙ্কুরিত হয়ে পরাগনালি (Pollen tube) গঠন করে। এই পরাগ নালিকায় পুংজননকোষ (Male gamete) উৎপন্ন হয়। পুংজননকোষ সরাসরি জনন কাজে অংশগ্রহণ করে। কখনো পুংস্তবকের পুংদণ্ডগুলো পরস্পরের সাথে সংযুক্ত হতে পারে। আবার পরাপথলিগুলোও কখনো পরস্পরের সাথে যুক্ত থাকে।
পরাগদণ্ড এক গুচ্ছে থাকলে তাকে একগুচ্ছ (Monadelphous), (যেমন: জবা),
দুই গুচ্ছে থাকলে দ্বিগুচ্ছ (Dladelphous), (যেমন: মটর) এবং
বহুগুচ্ছে থাকলে তাকে বহুগুচ্ছ (Polyadelphous) পুস্তক বলা হয়, (যেমন: শিমুল)।
যখন পরাগধানী একপুচ্ছে থাকে, তখন তাকে যুক্তধানী বা সিনজেনেসিয়াস (Syngenesious),
মুক্ত অবস্থায় এবং পুংকেশর দলমণ্ডলের সাথে যুক্ত থাকলে তাকে মসলগ্ন (Epipetalous) পুস্তক বলে (যেমন: ধুতুরা)।
(e) স্ত্রীস্তবক(Gynoectum): খ্ৰীৰক বা পর্ভকেশরের অবস্থান ফুলটির কেন্দ্রে। এটি ফুলের আর একটি অত্যাবশ্যকীয় স্তবক। স্ত্রীস্তবক এক বা একাধিক গর্ভপত্র (Carpel) নিয়ে গঠিত হতে পারে। একটি গর্ভপত্রের তিনটি অংশ, যথা:
- গর্ভাশয় (Ovary),
- গর্ভপন্ড (Style) এবং
- পর্ভমুণ্ড (Sigma)।
যখন কতগুলো গর্ভপত্র নিয়ে একটি গ্রীস্তবক গঠিত হয় এবং এরা সম্পূর্ণভাবে পরস্পরের সাথে যুক্ত থাকে, তখন তাকে যুক্তগর্ভপত্রী (Syncurpous), আর আলাদা থাকলে বিযুক্তপর্ভপত্রী (Polycarpous) বলে। গর্ভাশয়ের ভিতরে এক বা একাধিক ডিম্বক বিশেষ নিয়মে সজ্জিত থাকে। এসব ডিম্বকের মধ্যে গ্রীপ্রজননকোষ বা ডিম্বাণু সৃষ্টি হয়। এই ডিম্বাণুই পুংস্তবকের মতো সরাসরি জননকাজে অংশগ্রহণ করে।
গমের পরাগায়ন
গম যেহেতু একটি ঘাস, তাই এটি মূলত বাতাসে পরাগায়িত হয়। বায়ু দ্বারা পরাগরেণের জন্য গমের ফুলে বেশ কয়েকটি অভিযোজন সনাক্ত করা যায়। তারা নীচে বর্ণিত হয়।
গমের ফুল খুব ছোট। যেহেতু পোকামাকড় বা প্রাণী পরাগায়নের জন্য ফুলের কাছে আসে না তাই পরাগায়নের জন্য ফুলের আকার অপরিহার্য উপাদান নয়। গমের ফুলগুলিতে পোকামাকড় বা প্রাণী আকর্ষণ করার জন্য প্রয়োজনীয় বড় পাপড়ি বা অন্যান্য ফুলের কাঠামো নেই।
গমের ফুলগুলিতেও অমৃত বা সুগন্ধ নেই। পোকামাকড় এবং প্রাণী দ্বারা পরাগযুক্ত বেশিরভাগ ফুলের গাছগুলি ফুলগুলিতে তাদের পরাগায়িত এজেন্টদের আকর্ষণ করতে অমৃত এবং সুগন্ধি ব্যবহার করে। যেহেতু গমের ফুল বাতাসের দ্বারা পরাগায়িত হয়, এতে অমৃত এবং সৌন্দর্যের অভাব রয়েছে। বায়ু থেকে পরাগ ধরার জন্য গমের ফুলের বিশেষ অংশ থাকে। পাপড়িগুলি গমের ফুলে খুব ছোট। স্টামেন এবং পিস্তিল উভয়ই দীর্ঘ।
পরাগ শস্য ক্যাপচার জন্য কলঙ্ক চটচটে এবং পালকযুক্ত। গমের ফুলের পৃথক প্রজনন কাঠামো স্পাইকলেট নামে পরিচিত এককগুলিতে সাজানো হয়। গাছের শীর্ষে অবস্থিত গম শীট নামে একটি কাঠামো গঠনে অনেকগুলি স্পাইকলেট একসাথে প্যাক করা হয়। পরাগায়নের কার্যকারিতা বাড়াতে গম প্রচুর পরিমাণে পরাগ শস্য উত্পাদন করে। তদুপরি, গমের পরাগ তুলনামূলকভাবে ছোট হয়, বাতাসের সাথে পরাগ শস্যের প্রবাহকে সহজতর করে তোলে।
শাপলা ফুলের পরাগায়ন
বিটল, মথ বা মৌমাছি এই ফুলের পরাগায়ন করে। পরাগায়নের পরে, কান্ডটি কুঁচকে যায়, ফুলগুলিকে জলের নীচে টেনে নিয়ে যায়, যেখানে তারা মারা যায়। এর পরে, বীজ বিকশিত হয়। যখন পাকা হয়, প্রতিটি ফল থেকে 2,000 পর্যন্ত বীজ নির্গত হয়।
কচি বীজ ভাসতে থাকে কারণ তাদের মধ্যে বাতাসের পকেট থাকে। তারা তারপর জলের স্রোত দ্বারা বা জল পাখি যে তাদের খেয়ে বিচ্ছুরিত হয়. রাইজোম বা ‘লাল শাপলা’-এর শিকড় মাটির সাথে যুক্ত, যা স্থানীয়ভাবে ‘শালুক’ নামে পরিচিত। শুষ্ক মৌসুমে গ্রামবাসী এগুলো সংগ্রহ করে। সারা বিশ্বে প্রায় ৭০ প্রজাতির ‘লাল শাপলা’ রয়েছে। বাংলাদেশে সাদা, গোলাপি, লাল ও হালকা নীল- চার রঙের শাপলা পাওয়া যায়। সাদা ওয়াটার-লিলি বা ‘শাদা শাপলা’ বাংলাদেশের জাতীয় ফুল ও রাষ্ট্রীয় প্রতীক।
শিমুলের পরাগায়ন
পরাগায়ন হল উদ্ভিদে প্রজননের পদ্ধতি। পুরুষ এবং স্ত্রী ফুলের মধ্যে পরাগ স্থানান্তর করার জন্য এই পদ্ধতিতে পরাগায়নের অন্তত একটি এজেন্ট প্রয়োজন। পরাগায়ন, বিশেষ করে আড়াআড়ি পরাগায়ন চারটি ভিন্ন এজেন্ট যেমন পোকামাকড়, বায়ু, প্রাণী এবং জল দ্বারা সঞ্চালিত হয়। এটি একটি উদ্ভিদের পুরুষ অংশ থেকে একটি উ
Biology 11th Week Assignment Answer 2022
In this article the answer will provide very soon after we solve by our professional economics teacher. So don’t go anywhere just keep visiting us and find your solution timely.
Now we have given in this content 11th week SSC Biology Assignment Answer. So candidates must put their heart and mind into their studies to get a good result in the 2022 Biology Assignment Exam. Candidates should be well prepared before appearing for the assignment examination. Candidates are recommended to know the 11th-week assignment first and automatically they will feel like starting their preparation after viewing the assignment.
Conclusion Words:
Biology affects the life of everyone in a country. Learning about economic concepts can help you understand the overall financial situation. You will be able to make financial decisions with knowledge of economics, make public policies and see the world in a new way.